Connect with us

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

২০২০ সালে গুগলে সবচেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে যে বিষয়গুলো

Published

on

গুগলে সবচেয়ে বেশি সার্চ হওয়া বিষয়গুলো

সারা বছরে গুগলে সবচেয়ে বেশি সার্চ হওয়া বিষয়গুলো নিয়ে বছরের শেষভাগে ‘গুগল ট্রেন্ডস’ একটি তালিকা প্রকাশ করে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ২০২০ সালে কোন বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ আগ্রহী ছিল।

বছরের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ‘করোনাভাইরাস’। তাই স্বাভাবিক ভাবে গুগলের সর্বাধিক সার্চের তালিকাতেও করোনাভাইরাস আছে শীর্ষে।

দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ‘মার্কিন প্রেসডেন্ট নির্বাচন’ ।নির্বাচনের প্রতি মূহুর্র্তের খবর জানতে মানুষ গুগলের দারস্থ হয়েছে। মার্কিন প্রেসডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল সার্চের তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে্।

করনাভা্ইরাসের ছোবলে যখন পড়াশোনা থেকে শুরু করে অফিসের সকল কাজ ঘরে বসে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে করতে হচ্ছে তাই ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘ভিডিও কনফারেন্সিং প্ল্যাটফর্ম’—জুম।  বছরজুড়ে মানুষ গুগলে এই সফটওয়্যার সম্পর্কে আগ্রহ দেখিয়েছে। ফলে সর্বাধিক সার্চ হওয়ার তালিকায় জুমের অবস্থান ৪ নম্বরে।

ব্যক্তি বিবেচনায় সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তির তালিকায় সেরা পাঁচজনের চারজনই রাজনীতিবিদ। তালিকায় শীর্ষে আছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরের তিনটি অবস্থানে আছেন যথাক্রমে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বোরিস জনসন ও যুক্তরাস্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। এই তালিকার পাঁচ নম্বরে আছেন মার্কিন অভিনেতা টম হ্যাংকস।

এ বছর আমরা যাঁদের হারিয়েছি, তাঁদের মধ্যে ‘গুগল সার্চ’ এর তালিকায় সবচেয়ে ওপরে আছেন অলিম্পিকজয়ী মার্কিন বাস্কেটবল খেলোয়াড় কোবি ব্রায়ান্ট। এই তালিকায় চতুর্থ অবস্থান ভারতীয় অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের।

 বিগত বছরগুলোতে মার্ভেলের সুপারহিরোভিত্তিক সিনেমাগুলো নিয়ে মানুষের আগ্রহ থাকলেও এ বছর গুগলে মানুষ জানতে চেয়েছে অস্কারপ্রাপ্ত সিনেমা প্যারাসাইট নিয়ে।

করোনাকালে বিশ্বজুড়ে নেটফ্লিক্স, অ্যামাজনসহ অন্যান্য মাধ্যমগুলোতে দর্শকসংখ্যা বেড়েছে। তবে এই বাজারে বছরজুড়ে সবচেয়ে বেশি আলোচিত ছিল নেটফ্লিক্সের টিভি সিরিজগুলো। ফলে গুগলে সর্বাধিক সার্চ হওয়া সেরা পাঁচটি টিভি সিরিজের মধ্যে চারটিই নেটফ্লিক্সের।

খুব সাধারণ মানের গ্রাফিকস নিয়েও এ বছর বেশ জনপ্রিয়তা পায় অনলাইন ভিডিও গেম অ্যামং আস। গুগলে সর্বোচ্চ সার্চ হওয়া গেমের তালিকাতে শীর্ষস্থানে আছে এটি।এ ছাড়া ফল গাইজ: আল্টিমেট নটআউট ও ভ্যালোরান্ট গেম দুইটি রয়েছে ২ ও ৩ নম্বরে।

Continue Reading

বিনোদন

৫০ হাজার সিনেমা ডাউনলোড হবে মাত্র এক সেকেন্ডেই!

প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার জুড়ে ৩১৯ টেরাবাইট প্রতি সেকেন্ডের ইন্টারনেট গতির নজির সৃষ্টি হয়েছে জাপানে

Published

on

By

Photo Credit:

শুনতে নিশ্চয়ই অবাক লাগছে যে,  ৫০ হাজার সিনেমা ডাউনলোড করতে পারেন এক সেকেন্ডে একটা ক্লিক করলেন। ব্যাস, ছবি সেভের মতো মুভি সেভ হয়ে গেল। তাও আবার 8K-তে। তবে শুধু একটাই নয়। চাইলে আপনি ৫০ হাজার এমন সিনেমা ডাউনলোড করতে পারেন। এক সেকেন্ডেই!

এমনই অকল্পনীয় দ্রুত গতির ইন্টারনেটের জন্য বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে জাপানের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজি। প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার জুড়ে ৩১৯ টেরাবাইট প্রতি সেকেন্ডের ইন্টারনেট গতির নজির সৃষ্টি হয়েছে জাপানে।

এর আগে বিশ্বের সর্বাধিক দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড ছিল ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের। সেখানে গবেষকরা ১৭৮ টিবিপিএস-এর রেকর্ড স্থাপন করেছিলেন। এবার তার প্রায় দ্বিগুণ গতির ইন্টারনেট জাপানে।

প্রতি সেকেন্ডে ৩১৯ টেরাবাইট চলুন এতো দ্রুত গতি সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক :

একটি টেরাবাইট মানে ১,০০০ গিগাবাইট। এক গিগাবাইট মানে ১০২৪ মেগাবাইট। ২০২০ সালের এক প্রতিবেদন অনুসারে, দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বাধিক মোবাইল ব্রডব্যান্ডের স্পিডের রেকর্ড রয়েছে। সেটি প্রায় ১০০ এমবিপিএস (প্রতি সেকেন্ডে মেগাবাইট) ছিল। বিশ্বের সর্বোচ্চ ফিক্সড-লাইন ব্রডব্যান্ড গতির রেকর্ড রয়েছে সিঙ্গাপুরে।(২০১৫ এমবিপিএস) । থিয়োরেটিকালি ১৭৮ টিবিপিএস-এ, মাত্র এক সেকেন্ডের মধ্যে পুরো নেটফ্লিক্স ডাউনলোড করা সম্ভব। এদিকে নতুন রেকর্ডে স্পিড ৩১৯ টিবিপিএস। অর্থাত্ পুরো নেটফ্লিক্স ২ বার ডাউনলোড করে ফেলা যাবে এক সেকেন্ডে।  নাসার সিস্টেম ৪০০ গিগাবাইট প্রতি সেকেন্ডের গতিতে চলে।

 কিন্তু এত গতি দিয়ে কী হবে?

না, সিনেমা ডাউনলোডের জন্য এত গতি মোটেও নয়। আসলে দ্রুত ডেটা ব্যাক আপ, আপডেট ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই ধরণের দ্রুত গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ সরকারি তথ্যাবলী, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, মহাকাশ অভিযানের ডেটা স্ট্রিমিং ও আপডেট, প্রচুর তথ্যের ব্যাক আপ নেওয়া ইত্যাদি কাজে এ ধরণের দ্রুতগতির ইন্টারনেট প্রয়োজন।

Continue Reading

আন্তর্জাতিক

১৩ বছরের কিশোর ১০০ কোটি টাকার মালিক!

Published

on

By

উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবনের কোনো নির্ধারিত বয়স নেই। এটি প্রমাণ করেছে তিলক মেহতা। বর্তমানে সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ উদ্যোক্তা। এরই মধ্যে নিজ ব্যবসায়ে সফল তিলক ১০০ কোটি টাকার মালিক বনে গিয়েছেন। কারও সাহায্য ছাড়াই নিজ বুদ্ধি ও মেধা খাটিয়ে তিলক গড়ে তুলেছেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল কুরিয়ার সার্ভিস ‘পেপার এন পার্সেল’।

তিলকই এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। ওয়ানডে পার্সেল পরিষেবার লক্ষ্যে একটি ডিজিটাল কুরিয়ার সংস্থা তৈরি করে এই মেধাবী বালক। এর মাধ্যমেই স্কুল বয় থেকে তিলক এখন বিখ্যাত বিজনেস বয়ের তকমা অর্জন করেছেন। এতো অল্প বয়সেই সফল উদ্যোক্তা হয়ে পুরো বিশ্বের মধ্যে তিলক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।

তিলক ভারতের মুম্বাইয়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে বসবাস করে। তার বাবা মহেশ মেহতা একটি বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন। তার মা কাজল মেহতা একজন গৃহিণী। তিলকের জমজ দুই বোন আছে।

বর্তমানে তিলক গারোদিয়া ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। তিলক কখনোই ভাবতে পারেনি এতো অল্প বয়সেই সে উদ্যোক্ত বনে যেতে পারবে। তার মতে, ‘চোখ-কান খোলা রাখলে শিশুরাও অনেক কিছু জানতে, শিখতে ও করতে পারে।

একদিন তিলকের কয়েকটি বইয়ের খুবই প্রয়োজন ছিলো। তার বাবা মহেশ মেহতা অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকায়, ছেলের দরকারি বইগুলো আনতে ভুলে যান। এর পরের দিন তিলক তার বাবাকে জানায়, অনলাইনে বই অর্ডার করে দিলে দ্রুত পাওয়া যেতো।

তবে এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে তার বাবা জানান, ডেলিভারি চার্জ বইয়ের দামের চেয়ে বেশি হবে। তাছাড়া আজ অর্ডার দিলে হাতে পেতেও কয়েকদিন লেগে যাবে। এরপরই তিলকের মাথায় ধারণা আসে, চাইলে সে একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে পারে। যার মাধ্যমে শহরের বিভিন্ন স্থানে খাবারসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় জিনিস দ্রুততার সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া যায়।

এভাবেই তিলক ২০১৮ সালে ‘পেপারস এন পার্সেল’ নামক একটি স্টার্টআপ গড়ে তোলেন। ‘মুম্বাই ডাব্বাওয়ালা’ দের সহযোগিতায় একদিনেই পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার প্রয়াসে শুরু করে ডিজিটাল কুরিয়ার সার্ভিস।

ডোর টু ডোর পিকআপ এবং বিতরণ পরিষেবার মাধ্যমে দ্রুততার সঙ্গে ডেলিভারি করাই এই কোম্পানির মূল লক্ষ্য। কলম থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রয়োজনীয় সামগ্রীই পেপার্স এন পার্সেল পৌঁজে দেয় ক্রেতার বাড়িতে। এর মাধ্যমেই মাত্র দুই বছরের মধ্যেই কোটিপতি বনে গেছেন তিলক।

তিলকের স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান ‘পেপারস এন পার্সেল’ একটি জরুরি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। এতে যুক্ত আছেন ২০০ জনেরও বেশি কর্মচারী। এ ছাড়াও ৩০০ জনেরও বেশি ডাব্বাওয়ালা (যারা রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে ক্রেতার ঘরে পৌঁছে দেন) এই অ্যাপের মাধ্যমে শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে খাবার সরবসরাহ করে থাকেন।

তিলক জানান, ‘প্রতিদিন প্রায় ১২০০ পার্সেল বিতরণ করা হয় এই অ্যাপের মাধ্যমে। পেপারস এন পার্সেল আমার স্বপ্ন। এই প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য হলো- একদিনের মধ্যেই পুরো মুম্বাইয়ের মধ্যে পণ্য ডেলিভারি দেওয়া। এর পরিধি ও ব্যাপ্তি আরও বাড়ানোর প্রয়াসে আমি দক্ষতার সঙ্গে কাজ করব।

২০১৮ সালে তিলক ‘ইয়াং এন্টারপ্রেনার টাইটেল এট দ্য ইন্ডিয়ান মেরিটাইম অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার জিতে। এ ছাড়াও বিশ্বের প্রতিভাবান শিশুদের স্বীকৃতি হিসেবে অনুষ্ঠিত হয় ‘গ্লোবাল চাইল্ড প্রোডিজি অ্যাওয়ার্ডস’ পুরষ্কার অনুষ্ঠান। যেখানে তিলক মেহতা ২০২০ সালের জানুয়ারিতে গ্লোবাল চাইল্ড প্রোডিজি অ্যাওয়ার্ড জিতেন।

২০২০ সালের মধ্যেই ১০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন খুদে এই উদ্যোক্তা। তিলক যুবসমাজকে অনুপ্রাণিত করে আসছেন। তার মতে, ‘যেকোনো শিশুই কৌতূহলী হয়ে কী, কেন ও কখন এর উত্তর খুঁজলেই উদ্যোক্তা হতে পারবে। যদিও এ যাত্রায় প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে পারি, তবুও এগিয়ে যাওয়া আরও গুরুত্বপূর্ণ।’ সূত্র: রিপাবলিক ওয়ার্ল্ড

Continue Reading

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বিজ্ঞাপন দেখে আয়ের ৫ টি সেরা ওয়েবসাইট!

Published

on

By

আয়ের ৫ টি সেরা ওয়েবসাইট

বিজ্ঞাপন দেখে আয় এও কি সম্ভব? হ্যা বন্ধুরা সম্ভব। অনলাইনের জগতে সবই সম্ভব তাই আর সময় নষ্ট না করে চলুন বিজ্ঞাপন দেখে কিভাবে আয় করা যাই। এবং বিজ্ঞাপন দেখে আয়ের 10 টি সেরা ওয়েবসাইট সম্পর্কে জেনে নেই :

১.Neobux : যারা ক্লিক করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাদের জন্য নিওবাক্স অবশ্যই দুর্দান্ত একটি ওয়েব সাইট। এখান সাইন আপ করার পর আপনি কি ধরনের বিজ্ঞাপনের উপর ক্লিক করবেন সেই অনুযায়ী আপনার আয় নির্ভর করবে। এছাড়া প্রতিদিন আপনি কত ক্লিক করতে পারবেন বা কত উপার্জন করতে পারবেন তার কোনও সীমাবদ্ধতা নেই নিওবাক্সের । 2 ডলার হলেই স্ক্রিল এবং নেটেলারের মাধ্যমে আপনার উপার্জিত অর্থ তুলে নিতে পারবেন।

২.GPTplanet : জিপিটিপ্ল্যানেটের মাধ্যমে আপনি বিজ্ঞাপনে ক্লিক এবং  জরিপে অংশ নিয়ে উপার্জন করতে পারবেন।

৩.GET-Paid : বিজ্ঞাপন দেখে আয়ের জন্য অন্যান্য ওয়েবসাইটগুলির মধ্যে গেট-পেইড অন্যতম। এটি ২০০৫ সালে চালু হয়। এখানে আপনি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করা, ফর্ম পূরণ করা, কিছু অনলাইন সমীক্ষায় অংশ নেওয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। গেট পেড পেপাল একাউন্টের মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ করে।

৪. : ScarletClicks: জিপিটিপ্ল্যানেটের মতোই এটির কাজ। তবে এখানে আপনি সবকিছু অনেক বিস্তারিত ভাবে জেনে কাজে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

৫. ySense: অনলাইনে অর্থোপার্জনে বিশ্বব্যাপী  ySense এক নামে পরিচিত।  বিজ্ঞাপনে ক্লিক, বিভিন্ন জরিপ, অ্যাপ ডাউনলোড, ওয়েব সাইটে সাইন আপ এবং ভিডিও দেখা এসব কাজ করে করে এখানে আয় করা সম্ভব।

তাহলে শুরু করে দিন আপনার পছন্দের ওয়েব সাইটে কাজ।

Continue Reading

Trending

%d bloggers like this: